TOP GUIDELINES OF ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

ইহুদী জাতির ইতিহাস (পর্ব পনেরো): রাহাব ও দুই গুপ্তচরের কাহিনী

এই স্থাপনার দক্ষিণ ও পশ্চিমে ছিল সরকারি রাস্তা, পূর্বে ছিল নকি দপ্তরির বাড়ি, আর উত্তরে ছিল টুকানি চাপরাশির বাড়ি। ঊনিশ শতকে সরকারি কর্মচারি ছাড়াও রোকনপুর এলাকাটিতে বাস করতেন অভিজাত শ্রেণির লোকেরা।

প্রত্যেক কাওয়াল প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে দরগা ও খানকাহের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তারা ওরসে যায়, প্রতি মাসে সেখানে পরিবেশনা করতে হয়।

ধারণা করা হয়, ঢাকা নগরী ব্রিটিশ শাসনের পর পূর্ববাংলা পাকিস্তানের অংশ হয়ে পূর্ব পাকিস্তান সরকারের রাজধানী হওয়ায় সরকারি কর্মচারীদের থাকার জন্য সরকারের তরফ থেকে যেমন কলোনি নির্মাণ করা হয়েছে, ঠিক একইভাবে প্রায় চারশো বছর আগে মুঘল শাসনামলে শায়েস্তা খাঁ যখন লালবাগ দুর্গ নির্মাণ করেন, তখন রাজকর্মচারীদের বাসস্থানের জন্য বর্তমানের আজিমপুরকে নির্বাচিত করা হয়।

স্টার কাবাব (সাত মসজিদ রোড)। কাবাবের জন্য বিখ্যাত (হালনাগাদের তারিখ জানু ২০২৩)

কাস্বাবটুলী মসজিদ। ১৯০৭ সালে নির্মিত মসজিদটি পুরান ঢাকার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি পুরাটাই নানা রং এর চিনা মাটির কাচ দ্বারা আবৃত। দেখতে অনেকটা চিনির টুকরার মত ঝকঝক। তাই এলাকাবাসী এই মসজিদকে চিনি মসজিদ বলেও ডাকে। ১৯৭৯ সালে মূল ভবনের কারুকাজের পরিবর্তন না করে এটি সংস্কার করা হয়। ফলে মূল ভবনের ভেতরটা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এই মসজিদের সুনাম আগে এতটাই ছিল বিটিভির আযানের সময় এই মসজিদের ছবি দেখানো হত।

উইকিমিডিয়া কমন্সে তারা মসজিদ সংক্রান্ত more info মিডিয়া রয়েছে।

জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের যুগ যুগ ধরে বেড়ে উঠার সমস্ত স্মৃতি চিহ্ন ধারাবাহিকতার সাথে আগলে রেখে চলেছে। ১৯১৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের একটি কক্ষে ঢাকা জাদুঘর নামে পথ চলা শুরু করে আজকের এই জাতীয় জাদুঘর। শাহবাগ এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত এই জাদুঘরে ৪৬টি গ্যালারিতে রয়েছে প্রায় ৮৩ হাজারের বেশি নিদর্শন। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এ জাদুঘর প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ও সরকারির ছুটির দিন জাতীয় জাদুঘর বন্ধ থাকে। তবে একুশে ফেব্রুয়ারী, পহেলা বৈশাখ ইত্যাদি বিশেষ দিনে জাদুঘর দর্শনার্থীদের জন্যে উন্মুক্ত থাকে।

প্রাপ্তিস্থান: ১৪ আবুল হাসনাত রোড, সাতরওজা

৬৩. লক্ষীবাজার এর মাসহুরের লুচি, ভাজি আর ডাল।

লালবাগের কেল্লা। মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনাটি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যময় স্থানের মধ্যে অন্যতম। সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র আযম শাহ ১৬৭৮ সালে এর নির্মান কাজ শুরু করেন। কিন্তু দূ্র্গের কাজ হাত দেবার ১বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আওরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান।এরপর ১৬৮০ সালে অসম্পূর্ণ কাজে হাতে দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দুর্গ কে অপয়া মনে করে এর নির্মান কাজ স্থগিত করেন। এই পরীবিবিকে সমাহিত করা হয় দরবার হল ও মসজিদের ঠিক মাঝখানে উক্ত স্থান বর্তমানে পরিবিবির মাজার নামে পরিচিত। বর্তমান কেল্লা চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা,পরীবিবির সমাধি,উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ। এছাড়া দক্ষিণ-পূবাংশে কিছু সুদৃশ্য ফটক রয়েছে।

প্রসিদ্ধ খাবার: হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ

ঢাকেশ্বরী মন্দির। ৮০০ বছরের পুরান এই মন্দিরটি নির্মান করেন রাজা বল্লাল সেন। এইটি মূলত দূর্গা মন্দির। ঢাকার বৃহৎ যে কয়েকটি পূজা মণ্ডপ আছে ঢাকেশ্বরী মন্দির তার মধ্যে অন্যতম। জাতীয় এই মন্দিরের নামকরন হয় ঢাকার ঈশ্বরী অথাৎ ঢাকা শহরের রক্ষাকর্ত্রী দেবী হতে।

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

Report this page